Swyamdipta

অজৈব সার কাকে বলে

অজৈব সার হল বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান যেমন অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট বা ইউরিয়া থেকে সংশ্লেষিত সার। এখানে অজৈব সার সম্পর্কে সবিস্তারে ব্যখ্যা করা হয়েছে।

জৈব সার

জৈব সার কাকে বলে | জৈব সার ব্যবহারের সুবিধা

সার বা Fertilizer কে তার উৎস অনুযায়ী মূলত দুটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। জৈব উৎস থেকে পাওয়া সার-কে বলা হয় জৈব সার এবং অজৈব উৎস থেকে পাওয়া সারকে বলা হইয় অজৈব সার। জৈব সার কাকে বলে জৈব সার হল বিভিন্ন প্রাকৃতিক উৎস যেমন কম্পোস্ট, ম্যানিওর থেকে উৎপন্ন সার। এইসব প্রকৃতিজাত পদার্থ গাছের বেড়ে ওঠার সহায়ক …

জৈব সার কাকে বলে | জৈব সার ব্যবহারের সুবিধা Read More »

স্থিরানুপাত সূত্র

রাসায়নিক সংযোগসূত্রের বিভিন্ন সূত্রগুলির মধ্যে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র হল স্থিরানুপাত সূত্র বা Law of constant proportion. আগের পোস্টে বিশদে আলোচনা করা হয়েছে ভরের নিত্যতা সূত্র বা ভরের সংরক্ষণ সূত্র নিয়ে। ভরের নিত্যতা সূত্র রাসায়নিক সংযোগ সূত্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সূত্রগুলির মধ্যে একটি। নিচে স্থিরানুপাত সূত্র, স্থিরানুপাত সূত্রের বিবৃতি, ব্যাখ্যা এবং উদাহরণ সহযোগে স্থিরানুপাত সূত্র ব্যাখ্যা …

স্থিরানুপাত সূত্র Read More »

ভরের নিত্যতা সূত্র

পরমাণুর আবিষ্কার রসায়নের জগতে এক যুগান্তকারী ঘটনা। যদিও পরমাণুর অস্তিত্ব প্রমাণের জন্য অনেক পরীক্ষামূলক প্রমাণের প্রয়োজন ছিল। পদার্থ যে পরমাণু দ্বারাই তৈরি হয় – এই প্রকল্প প্রমাণ করার জন্যও অনেক প্রমাণের প্রয়োজন ছিল। শীঘ্রই অ্যান্টন ল্যাভয়সিয়ের একজন ফরাসি বিজ্ঞানী আর পরীক্ষার দ্বারা রসায়নের জগতে কিছু অকাট্য এবং যুক্তিপূর্ণ ধারণার প্রবর্তন করলেন। তাঁর অসাধারণ পরীক্ষার ফলস্বরূপ …

ভরের নিত্যতা সূত্র Read More »

জোয়ার সৃষ্টির প্রধান কারণ

এই পোষ্টে জোয়ার সৃষ্টির প্রধান কারণ নিয়ে বিষদে আলোচনা করা হয়েছে।জোয়ার সৃষ্টির প্রধান কারণ প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে পৃথিবীর বৃহৎ জলাশয় (যেমন নদী, সমুদ্র, মহাসাগর) ইত্যাদির জলরাশির স্বাভাবিক ফুলে ওঠা এবং স্বাভাবিক নেমে যাওয়ার ঘটনাকে বলে জোয়ার ভাটা। পৃথিবীতে প্রত্যহ ঘটে যাওয়া স্বাভাবিক প্রাকৃতিক ঘটনাবলীর মধ্যে অন্যতম হল জোয়ার ভাটা হওয়া। জোয়ার কি / জোয়ার …

জোয়ার সৃষ্টির প্রধান কারণ Read More »

বৈপরীত্য উত্তাপ কাকে বলে

বায়ুমণ্ডলের ট্রপোস্ফিয়ার অঞ্চলে উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে উষ্ণতা সাধারণত কমতে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে উচ্চতা বৃদ্ধি পেলেও উষ্ণতা কমে না, বরং বৃদ্ধি পায়- একে বৈপরীত্য উত্তাপ বলে।