অজৈব সার কাকে বলে
অজৈব সার হল বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান যেমন অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট বা ইউরিয়া থেকে সংশ্লেষিত সার। এখানে অজৈব সার সম্পর্কে সবিস্তারে ব্যখ্যা করা হয়েছে।
অজৈব সার হল বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান যেমন অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট বা ইউরিয়া থেকে সংশ্লেষিত সার। এখানে অজৈব সার সম্পর্কে সবিস্তারে ব্যখ্যা করা হয়েছে।
সার বা Fertilizer কে তার উৎস অনুযায়ী মূলত দুটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। জৈব উৎস থেকে পাওয়া সার-কে বলা হয় জৈব সার এবং অজৈব উৎস থেকে পাওয়া সারকে বলা হইয় অজৈব সার। জৈব সার কাকে বলে জৈব সার হল বিভিন্ন প্রাকৃতিক উৎস যেমন কম্পোস্ট, ম্যানিওর থেকে উৎপন্ন সার। এইসব প্রকৃতিজাত পদার্থ গাছের বেড়ে ওঠার সহায়ক …
এই পোষ্টে জোয়ার সৃষ্টির প্রধান কারণ নিয়ে বিষদে আলোচনা করা হয়েছে।জোয়ার সৃষ্টির প্রধান কারণ প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে পৃথিবীর বৃহৎ জলাশয় (যেমন নদী, সমুদ্র, মহাসাগর) ইত্যাদির জলরাশির স্বাভাবিক ফুলে ওঠা এবং স্বাভাবিক নেমে যাওয়ার ঘটনাকে বলে জোয়ার ভাটা। পৃথিবীতে প্রত্যহ ঘটে যাওয়া স্বাভাবিক প্রাকৃতিক ঘটনাবলীর মধ্যে অন্যতম হল জোয়ার ভাটা হওয়া। জোয়ার কি / জোয়ার …
বায়ুমণ্ডলের ট্রপোস্ফিয়ার অঞ্চলে উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে উষ্ণতা সাধারণত কমতে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে উচ্চতা বৃদ্ধি পেলেও উষ্ণতা কমে না, বরং বৃদ্ধি পায়- একে বৈপরীত্য উত্তাপ বলে।
রসে মতানে ও ড্রামলিন উভয়ই হিমবাহ গঠিত সঞ্চয়জাত ভূমিরূপ হলেও উভয়ের মধ্যেই বিস্তার পার্থক্য বর্তমান। নিচে রসে মতানে এবং হিমবাহের মধ্যে মূল পার্থক্যগুলি তুলে ধরা হল – রসে মতানে কাকে বলে ? হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট উঁচু ঢিবির ন্যায় শিলাস্তূপকে রসে মতানে বলে। ড্রামলিন কাকে বলে ? হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ওলটানো চামচের ন্যায় শিলাস্তূপকে …
মহাদেশীয় হিমবাহ কাকে বলে ? উচ্চ অক্ষাংশে অবস্থিত স্থানগুলিতে উচ্চতার প্রভেদ ছাড়াই সুবিশাল অঞ্চল জুড়ে বিস্তৃত বরফের স্তূপকে মহাদেশীয় হিমবাহ বলে। উপত্যকা হিমবাহ কাকে বলে ? / পার্বত্য হিমবাহ কাকে বলে ? উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে উপত্যকার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হিমবাহকে পার্বত্য বা উপত্যকা হিমবাহ বলে। মহাদেশীয় হিমবাহ ও উপত্যকা হিমবাহের পার্থক্য আরও পড়ুন – হিমশৈল …