ক্রিড়া বা খেলা মানবসভ্যতার প্রাচীন কাল থেকেই মানুষের সবচেয়ে স্বাভাবিক কাজকর্মগুলির সঙ্গে অঙ্গীভূত। নিচে খেলার ইতিহাস চর্চার গুরুত্ব নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করা হল।
আধুনিক ইতিহাসচর্চার এক অন্যতম দিক হলো খেলাধুলার ইতিহাসচর্চা। প্রাচীনকাল থেকে শুরু করে বর্তমান পর্যন্ত খেলাধুলার ক্ষেত্রে বিভিন্নপ্রকার বিবর্তন ঘটেছে। একই সঙ্গে খেলাধুলার প্রকৃতি ও পরিধিও ব্যাপক হয়েছে। বিবর্তনের সেই অজানা তথ্যই এই আধুনিক ইতিহাস চর্চার স্থান পেয়েছে। খেলার ইতিহাস চর্চার গুরুত্ব হল, খেলার ইতিহাসচর্চার মাধ্যমে –
আরও পড়ো – ভারতের চারটি পরিবেশ আন্দোলনের নাম
i. খেলার ইতিহাসচর্চার মাধ্যমে ঐ দেশ বা জাতির প্রাচীন সংস্কৃতি সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়।
ii. খেলার ইতিহাস নিয়ে গবেষণা করলে ওই স্থানের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন সম্পর্কেও ধারণা পাওয়া যায়।
iii. কোন দেশ বা জাতির বিনোদনের মাধ্যম এবং বিনোদনের ইতিহাস সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়।
iv. অতীতে কীভাবে খেলাধুলা সেই জাতির জাতীয়তাবাদ ও জাতীয় সংহতিকে শক্তিশালী করেছে তা উপলব্ধি করা যায়।
v. কোন দেশ বা জাতির জাতীয়তাবাদ, সাম্প্রদায়িকতা বা বিভিন্ন সামাজিক দিকও খেলাধুলোর মাধ্যমে প্রকাশ পায়।