সাম্প্রতিক সময়ে বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর আরও আছে একটি কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোলের অস্তিত্ব খুঁজে পেলেন।
বিস্তারিত জানার জন্য পড়তে থাকুন
পূর্বের নিকটতম
ব্ল্যাক হোলটির তুলনায়
এটি সদ্য আবিষ্কৃত ব্ল্যাক হোলটির পৃথিবীর প্রায় ৩ গুণ কাছে অবস্থিত।
পূর্বের নিকটতম
ব্ল্যাক হোলটির তুলনায়
এটি সদ্য আবিষ্কৃত ব্ল্যাক হোলটির পৃথিবীর প্রায় ৩ গুণ কাছে অবস্থিত।
বিজ্ঞানীদের অনুমান অনুযায়ী এই কৃষ্ণগহ্বরটি সূর্যের চেয়ে প্রায় ১০ গুণ বেশি ভারী - যদিও এর চেয়ে বড় কৃষ্ণগহ্বর প্রায়শই পাওয়া যায়।
বিজ্ঞানীদের অনুমান অনুযায়ী এই কৃষ্ণগহ্বরটি সূর্যের চেয়ে প্রায় ১০ গুণ বেশি ভারী - যদিও এর চেয়ে বড় কৃষ্ণগহ্বর প্রায়শই পাওয়া যায়।
সদ্য আবিষ্কৃত এই ব্ল্যাক হোলটি পৃথিবী থেকে ১৬০০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত।অর্থাৎ এই ব্লাক হোল থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে ১৬০০ বছর সময় লাগবে।
জেমিনি নর্থ টেলিস্কোপের সাহায্যে এই কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে।
উল্লেখ্য, এই টেলিস্কোপটি হাওয়ায়তে অবস্থিত।
জেমিনি নর্থ টেলিস্কোপের সাহায্যে এই কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে।
উল্লেখ্য, এই টেলিস্কোপটি হাওয়ায়তে অবস্থিত।
রয়াল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির পত্রিকায় কৃষ্ণগহ্বরের অস্তিত্ব পাওয়ার খবর প্রকাশিত হয়েছে।পূর্বের অনুমানের ওপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানীরা এই ব্লাক হোল খোঁজার সিদ্ধান্ত নেন।